বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতিহি। আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমত যে আল্লাহ তাআলা আমাকে সুস্থ এবং ভালো রেখেছেন। আর আশা করি আপনাদের সবাইকেও আল্লাহ তা’আলা ভালো রেখেছেন। জেনেসিস ব্লগে এটাই আমার প্রথম পোস্ট। তাই, শুরুতে একটু নিজের সম্পর্কে বলে নেয়াই উচিত বলে মনে করছি। আমি অন্যরকম মানুষ। ব্যক্তিগত জীবনেও আমি অনেকটাই অন্যরকম। প্রযুক্তিকে খুব বেশী ভালোবাসি বলেই ব্লগিং এ আসা। আর তাই, সব সময় প্রযুক্তি নিয়েই থাকতে চাই। যাই হোক, চলুন শুরু করা যাক আজকের টপিক গুগল এ্যাডসেন্স ও ব্লগিং বিষয়ক প্রশ্নোত্তর পর্ব। উল্লেখ্য, এই সমস্ত প্রশ্ন গুলোর উত্তর আমি দিয়েছিলাম আমাদের Adsense & Domain Parking গ্রুপের একটি ভার্চুয়াল ইভেন্টে।
প্রশ্ন ১। লাইফ টাইম ব্লগিং এর জন্য আসলে কোনটি বেছে নেয়া ভালো? (niche ব্লগ না broad ব্লগ)
উত্তরঃ আমার মতে একজন প্রফেশনাল ব্লগারের উচিত অবশ্যই শুরুতে যেকোন নিশ টপিক নিয়ে শুরু করা। আমার এই কথার পিছনে যুক্তিগুলো হচ্ছেঃ
- নিশ টপিকে এসইও করা ব্রড টপিকের চেয়ে তুলনামুলক ভাবে অনেক সহজ।
- নিশ টপিক নিয়ে কাজ করলে আপনি আপনার এ্যাডসেন্স থেকে কাঙ্ক্ষিত সিপিসি পাবেন, কিন্তু ব্রড টপিকে সেটা পাবেন না।
- বিভিন্ন টপিক নিয়ে লেখার ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা ফেস করতে হয় আমাদের। দেখা যাচ্ছে আমার সাইট ব্রড টপিকের অথচ আমার অনেক কি-ওয়ারডে কন্টেন্ট নেই কিংবা নিয়মিত কন্টেন্ট দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। কিন্তু, নিশ টপিকে আপনার কিওয়ার্ড প্রায় সেইম। সেক্ষেত্রে নিত্য-নতুন কন্টেন্ট এ্যাড হচ্ছে সব কিওয়ার্ড ইউজ করেই।
- নিশ ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট সহজেই র্যাঙ্ক করা যায়। SERP রেজাল্টেও ভালো অবস্থানে থাকে সব সময়।
একজন ব্লগার হিসেবে আমার রিকমেন্ড নিশ টপিক নিয়ে কাজ করা। তবে, যদি আপনার নিশ টপিক নিয়ে কাজ করার পরেও সময় থাকে আপনি ব্রড টপিক নিয়ে কাজ করতে পারেন। তবে যদি বলেন নিশ অথবা ব্রড, আপনি কাকে রিকমেন্ড করবেন? তাহলে আমি নিশ ব্লগই রিকমেন্ড করব। (যেকোনো একটি topics নিয়ে লিখা ব্লগ কে বলে niche ব্লগ এবং সব topics নিয়ে যদি একটি ব্লগে লেখা হয় তাকে আমরা বলি Broad ব্লগ. যেমন www.wikiHow.com ব্লগটি একটি Broad ব্লগ)
প্রশ্ন ২। কনটেন্ট নির্ভর Blogging এর ফিউচার ভালো না, Apps Download জাতীয় Blogging এর ফিউচার ভালো একজন প্রফেশনাল ব্লগার এর জন্য?
উত্তরঃ এটা ধ্রুব সত্য যে কন্টেন্ট নির্ভর ব্লগিং এর ফিউচারই সব চেয়ে ভালো। আর আপনি যে টপিকস এর কথা বলছেন (Apps Download), সেটা তো এ্যাডসেন্সেই প্রবলেম করবে। ব্লগের শুরুর দিকে হয়তো আপনি সাময়িক সময়ের জন্যে এ্যাডসেন্স ইউজ করতে পারবেন, কিন্তু সাইটের জনপ্রিয়তার সাথে সাথে আপনার এ্যাডসেন্স ও ব্যান করে দিবে গুগল। সবাই জানেন যে, গুগল কপিরাইট কন্টনেট কিংবা কপিরাইট অন্য কোন কিছুতেই গুগল তাদের এ্যাডস দেয় না। আর এ্যাপ্স ডাউনলোড এর ক্ষেত্রেও কপিরাইটের সমস্যায় পড়বেন। সুতরাং, আমার রিকমেন্ড কন্টেন্ট নির্ভর ব্লগিংই করুন। একান্তই যদি আপনি এ্যাপ্স নিয়ে ব্লগিং করতে চান তাহলে কিওয়ার্ড চেঞ্জ করুন। আপনি এ্যাপ্স রিভিউ, এ্যাপ্স নিউজ, এ্যাপ্স টিপস এই টাইপের কিওয়ার্ড টার্গেট করে কন্টেন্ট ভিত্তিক ব্লগ করুন। বাই দ্য ওয়ে, এ্যাপ্স রিভিউ কিন্তু চমৎকার একটা কিওয়ার্ড।
প্রশ্ন ৩। এডসেন্স এর জন্য মিনিমাম কত সার্চ ভলিউম এর কিওয়ার্ড নেয়া উচিত?
উত্তরঃ কোন লিমিট নেই। আপনি যত খুশি সার্চ ভলিউম এর কিওয়ার্ড নিতে পারেন। তবে কম্পিটিশন এবং সিপিসি দেখেই কিওয়ার্ড বাছাই করবেন। আর চেষ্টা করবেন এমন সব কিওয়ার্ড যেগুলোর সার্চ ভলিউম বেশি, কম্পিটিশন কম এবং সিপিসি বেশি।
প্রশ্ন ৪। কোন কোন টপিক গুলো কে ignore করব এবং কোন কোন টপিক নিয়ে শুরু করা উচিত (ক্যাটাগরি বললেও হবে)?
উত্তরঃ যদি আপনার টার্গেট এ্যাডসেন্স থাকে, তাহলে কপিরাইট কন্টেন্ট নিয়ে কাজ না করাই ভালো (যেমন Songs Download, Software Free Download, Movie Free Download etc) এবং এ্যাডাল্ট তো সম্পূর্ণরূপেই Ignore করবেন। টপিক চয়েজের ক্ষেত্রে আমার রিকমেন্ড Technology, Education, Health, Tips & Tricks, Tutorial etc
প্রশ্ন ৫। শুরু তে ব্লগার.কম দিয়ে শুরু করলে কোন প্রব্লেম আছে কিনা?
উত্তরঃ না। কোন প্রবলেম নেই। তবে আমার রিকমেন্ড ওয়ার্ডপ্রেস। এতে করে আপনার এসইও করা অনেক সহজ হবে।
প্রশ্ন ৬। টার্গেট কি একটাই কিওয়ার্ড নাকি রিলেটেড লং টেইল কিওয়ার্ড দিয়ে বরাবর পোস্ট দিতেই থাকবো?
উত্তরঃ মেইন কিওয়ার্ডের উপর তো পোস্ট করবেনই। পাশাপাশি Relavent Keyword নিয়েও পোস্ট করবেন। হ্যাঁ, Relavent লং টেইল কিওয়ার্ডে দিয়ে প্রতিনিয়ত পোস্ট করবেন। তবে Keyword Density এর দিকে খেয়াল রাখবেন অবশ্যই। সেটা যেন খুব বেশি না হয়। চেস্টা করবেন ২-৩ এর মধ্যে রাখতে। Keyword Density চেক করার জন্যে অনলাইনে অনেক টুলস পাবেন।
প্রশ্ন ৭। এসইও এর জন্য কোন মেথড গুলো এখন আর কাজ করে না। CORE কোন বিষয় গুলো অবশ্যই করব রাঙ্কিং এর জন্য?
উত্তরঃ এই ব্যাপারে কিছু বিতর্ক আছে। তবে যেই সব বিষয়ে সবাই একমত, সেগুলো হচ্ছেঃ লিঙ্ক বিল্ডিং আগের মত কাজ করে না। যদি না সেটা নিশ রিলেটেড ন্যাচারাল এবং হাই পিআর ব্যাঙ্কলিঙ্ক না হয়। আবার ব্লগ কমেন্টিংও কাজ করে না, যদি না সেটা নিশ রিলেটেড না হয়। হাতে গোনা কিছু জনপ্রিয় ডিরেক্টরি সাবমিশন করতে পারেন। আর অবশ্যই সোশ্যাল বুকমারকিং টা করবেন। আর এখন জোড় দিতে হবে সোশ্যাল মিডিয়া’র দিকে। আর লিঙ্ক হুইল ও লিঙ্ক পিরামিড করতে পারেন তবে নিশ রিলেটেড হতে হবে। (এটা নিয়ে অনেকের মত এই যে, লিঙ্ক হুইল আর পিরামিড এখন খুব একটা কাজে দেয় না। তবে আমার অনেক কাজে দিয়েছে এবং দিচ্ছে) এছাড়াও অনপেজ অপ্টিমাইজেশন, সঠিক উপায়ে কন্টেন্টে কিওয়ার্ডের ব্যবহার, টাইটেল প্রপারলি অপ্টিমাইজ করবেন, META Description টার দিকে বাড়তি গুরুত্ব দিবেন, কন্টেন্ট পাবলিশ করার পর সেটার সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ারিং ও বুকমারকিং এর দিকে নজর দিতে হবে।
প্রশ্ন ৮। কন্টেন্ট আইডিয়া পাওয়ার ভাল কোন উপায়?
উত্তরঃ গুগল এ্যাডওয়ার্ডস। কিওয়ার্ড আইডিয়াও পাবেন, সাথে কন্টেন্ট আইডিয়াও পাবেন। এছাড়াও জনপ্রিয় ব্লগগুলো নিয়মিট ভিজিট করে দেখুন কোন ধরণের কন্টেন্টে মানুষের আগ্রহ বেশী। এছাড়াও Google Trends নিয়মিত চেক করুন, দেখবেন অনেক বিষয়ে জানতে পারবেন।
প্রশ্ন ৯। ইউটিউব অ্যাডসেন্স এপ্লাই করেছিলাম ইউএসের অ্যাড্রেস দিয়ে যেটা আমার কাজিনের। তবে এপ্রুভালের পর কান্ট্রি চেঞ্জ করতে পারছিনা। সেই ঠিকানায় অ্যাডসেন্সের লেটার গেলে আমি অ্যাড্রেস ভেরিফাই করতে পারবো । কিন্তু পেমেন্ট মেথড অ্যাড করার সময় আমি কিভাবে বাংলাদেশের ব্যাংক অ্যাড করবো ?
উত্তরঃ আপনার ইউএসের ঠিকানায় ভেরিফিকেশন লেটার গেলে সেখান থেকে কোড জেনেই আপনি খুব সহজে এ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে পারেন। আর এ্যাকাউন্টে ১০০ ডলার হলেই পেমেন্ট মেথড এ ব্যাঙ্ক এ্যাড্রেস এ্যাড করতে পারবেন। (Adsense account > Payment Setting >> Add a New Payment Method)
প্রশ্ন ১০। বাংলা কন্টেন্ট নিয়ে কাজ করতে গেলে কি কি ব্যাপার মেনে চলতে হবে? বাংলাদেশি ট্র্যাফিকের ইম্প্রেশনে পেমেন্ট কত পাওয়া যায়?
উত্তরঃ বাংলা কন্টেন্টে এ্যাডসেন্স এ্যাকাউন্ট পাবেন না। তবে মাসে ৩০-৪০ লাখের উপরে ট্র্যাফিক থাকলে আপনি গুগল এর DoubleClick এ্যাড করতে পারবেন।
প্রশ্ন ১১। ক্লিক রেট কত বাড়লে অ্যাকাউন্ট ব্যান খেতে পারে?
উত্তরঃ CTR ১০ এর নিচে থাকা ভালো। ইউটিউবের ক্ষেত্রে ১০-১৫।
প্রশ্ন ১২। একই চ্যানেলে বাংলা/ইংরেজি ভিডিও থাকলে প্রবলেম হতে পারে কি?
উত্তরঃ না, কোন সমস্যা নেই।
প্রশ্ন ১৩। আমি ইউটিউব এর মাধ্যমে গুগল আডসেন্স পাইছি । আমি কি এই অ্যাকাউন্ট টা দিয়ে আমি কি বাংলা ওয়েব সাইট বা যেকোন সাইট এড দিতে পারব নাকি এড কোড দিলে আমার অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দেবে ?
উত্তরঃ না। শুধু বাংলা ইংরেজি নয়, কোন ওয়েবসাইটেই দেখাতে পারবেন না। ইউটিউবের মাধ্যমে পাওয়া এ্যাডসেন্স এ্যাকাউন্ট গুলো মুলত Hosted Adsense Account. এই এ্যাকাউন্টের এ্যাড আপনি শুধুমাত্র ইউটিউবেই এ্যাড করতে পারবেন। অন্য কোথাও নয়।
প্রশ্ন ১৪। ইউটিউব এর ভিডিও তে অ্যাড দেখায় কিন্তু কোন ডলার এড হছে না আমার অ্যাকাউন্টতে ।ইউটিউব তে কি অ্যাড ভিউ তে ডলার অ্যাকাউন্ট তে যোগ হয় না?
উত্তরঃ ইউটিউবের প্রতিদিনের ইনকাম দেখতে এই টিউটরিয়াল টা দেখুন।https://www.youtube.com/watch?v=zdoQLJwrYZIপ্রশ্ন
প্রশ্ন ১৫। আমি যদি শুধু ডোমেইন নিয়ে SEO করি আর সেই ডোমেইন কে পার্ক করি sedo.com এ , তাহলে কি sedo এমনি adsense দিবে?
উত্তরঃ SEDO অটোমেটিকই এ্যাড দিবে। তবে সেটা আপনাকে SEDO এ্যাকাউন্ট থেকে কনফিগার করে নিতে হবে।
প্রশ্ন ১৬। Sedo তে ডোমেইন সেল্ না হওয়া পর্যন্ত কি adsense থেকে earn করা যাবে?
উত্তরঃ Domain সেল হওয়ার আগ পর্যন্ত SEDO থেকে আপনি এ্যাডসেন্সের রেভিনিউ পাবেন।
প্রশ্ন ১৭। আমার ব্লগ এ প্রতিটি কন্টেন্ট ইউনিক এবং ২০০০+ শব্দের। এরকম কতগুলো কন্টেন্ট পোস্ট করে তারপরে adsense এর জন্য আবেদন করা ভাল হবে?
উত্তরঃ কন্টনেট ইউনিক হলে আর ভিজিটর যদি ৫০০+ হয় তাহলেই আপনি এ্যাডসেন্সের জন্যে আবেদন করতে পারেন। আমার রিকমেন্ড আগে কন্টেন্ট ৩০/৪০ টা হলে ব্লগ এ ভিজিটর আনার দিকে মনোযোগ দিন। পরে এ্যাডসেন্সে আবেদন করুন।
প্রশ্ন ১৮। আমি কিভাবে আমার এড্রেসে ভেরিফিকেশন কোড পাঠাতে পারবো ? ইউটিউব থেকে কিভাবে অ্যাডসেন্স একাউন্টে ব্যালেন্স ট্রান্সফার করতে পারবো ?
উত্তরঃ এটা এ্যাডসেন্স এ্যাকাউন্ট থেকেই পাঠাবে, যখন ব্যালেন্স ১০ ডলারের উপরে হবে তখন। আর ব্যালেন্স আপনাকে ট্রান্সফার করতে হবে না। এর জন্যে গুগলই আছে। প্রতিদিনের ইনকাম দেখতে এই টিউটরিয়াল টা দেখুন। https://www.youtube.com/watch?v=zdoQLJwrYZI
প্রশ্ন ১৯। এ্যাডসেন্স এ টোটাল আরনিং আর ইস্টিমেট আরনিং এর মধ্যে তফাৎ কি ?
উত্তরঃ তফাৎ বেশি কিছু নয়। এস্টিমেট আরনিং যা থাকে টোটাল আরনিং টা এর চেয়ে একটু কম হতে পারে। কারণটা, হচ্ছে অনেক সময় ফেক ক্লিক, কিংবা অতিরিক্ত ক্লিকের থেকেও কিছু ডলার এ্যাকাউন্টে জমা হয়ে যায়। গুগল পুরা মাসের আরনিংটা কে রিভিউ করে একটা ফাইনাল আরনিং দাঁড় করা, যেটা আপনাকে পাঠানো হবে। সেটাই হচ্ছে Total Earning.
প্রশ্ন ২০। আমার সাইট এর ৮০% ভিসিটর যদি facebook থেকে আসে এবং আমি ঐ সাইট যদি adsense ব্যবহার করি তাহলে কি অ্যাকাউন্ট disable হবে?
উত্তরঃ ৮০% ভিজিটর যদি ফেসবুক থেকে আসে তাহলে এখন প্রবলেম আছে। যদিও আগে কোন সমস্যা ছিল না। তবে এখন স্প্যামিং এর কারণে গুগল এটাকে পছন্দ করে না। যে কারণে আপনার Search Engine থেকেও ভালো ভিজিটর আনতে হবে।
প্রশ্ন ২১। অনেক প্রতিষ্ঠিত ব্লগার adsense লিঙ্ক শেয়ার করতে নিষেধ করেন, কেন?
উত্তরঃ কারণটা আসলে আমাদের দেশের কিছু হিংসুটে ব্লগার (সবাই না) এবং আম পাবলিক। কারণ, বেশির ভাগ মানুষই কারো ভালো দেখতে পারে না। আপনি যদি নিয়মিত আপনার ব্লগের ইনকাম দেখান আর আপনার সাইট এর নাম জানান, তখন একদল হিংসুটে লোক আপনার ব্লগে গিয়ে ক্লিক স্প্যামিং শুরু করবে। ফলাফলস্বরূপ, গুগল আপনার এ্যাকাউন্ট ব্যান করে দিবে। এছাড়াও কন্টেন্ট কপি করা, আইডিয়া নিয়ে সেইম ব্লগ বানানো সহ অন্যান্য সমস্যা তৈরি করে। তারচেয়েও বড় ব্যাপার হচ্ছে, প্রত্যেক প্রো-ব্লগাররাই কম বেশী বিপদে পড়েছে তাদের ব্লগ এবং ইনকাম জানিয়ে। তাই, আমরা ব্লগ এ্যাড্রেস ও ইনকাম এর বিষয়ে একটু গোপনীয়তা অবলম্বন করি। এটা সেফটির জন্যে। হ্যাপী ব্লগিং।
প্রশ্ন ২২। Domain Parking SEO কিভাবে করবো ?
উত্তরঃ Domain Parking করার আগে অন পেজ অপ্টিমাইজেশন এবং Domain Parking করার পরে অফ পেজ অপ্টিমাইজেশন।
প্রশ্ন ২৩। একই ব্লগ দিয়ে কি affiliation এবং adsense দুটোই কি করা যাবে?
উত্তরঃ হ্যাঁ, আপনি এ্যাডসেন্স ও এ্যাফিলিয়েশন এক সাথে ব্যবহার করতে পারবেন। এই বিষয়ে গুগলের এই অংশটুকু দেখুন “We do allow affiliate or limited-text links.”তবে নিচের বিষয় গুলো মেনে চলতে হবেঃ
- যতটা কম পারা যায় এ্যাফিলিয়েশনের লিঙ্ক ব্যবহার করবেন। অতিমাত্রায় এ্যাফিলিয়েশন এ্যাড ব্যবহার করলে আপনার এ্যাডসেন্স হুমকির মধ্যে পড়তে পারে।
- আপনি ভুল করেও কোন এ্যাডাল্ট সাইট কিংবা এ্যাডাল্ট পন্যের এ্যাফিলিয়েশন ব্যবহার করতে পারবেন না। এমনকি গুগল সাপোর্ট করে না এমন কোন (যেমন অস্ত্র কেনা-বেচা, জুয়া/বাজি, কিংবা কোন মাদকদ্রব্য) এ্যাফিলিয়েট ব্যানারও ইউজ করতে পারবেন না।
- আপনি এ্যাফিলিয়েশনের ব্যানার গুলো এ্যাডসেন্স পাশেই দিবেন না।
- এ্যাফিলিয়েশন লিঙ্ক ব্যবহারের ক্ষেত্রে লিঙ্কটিকে অবশ্যই No-Follow করে দিবেন।
এসব কিছু মেইন্টেইন করে এ্যাডসেন্স ও এ্যাফিলিয়েশন ব্যবহার করলে আশা করি প্রবলেম হবে না।
প্রশ্ন ২৪। সাইটের অথারিটীর বাড়ানোর জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় লিঙ্ক শেয়ার করা হলে সেখান থেকে যদি ট্র্যাফিক ডিরেক্ট এসে অ্যাড দেখে এবং ক্লিক করে তাহলে কি এটা অ্যাডসেন্সে ঝামেলা করবে?
উত্তরঃ না, কোন সমস্যা হবে না। তবে CTR এর দিকে খেয়াল রাখবেন।
প্রশ্ন ২৫। গুগল অরগানিক ট্র্যাফিককে বেশি পাত্তা দেয় অ্যাডসেন্সের ক্ষেত্রে, তবে কোথাও কোনও ব্যাকলিঙ্ক থেকে যদি ট্র্যাফিক সাইটে এসে অ্যাড ক্লিক করে সেটা কি অ্যাকাউন্ট ব্যান হবার কারণ হতে পারে?
উত্তরঃ কোন সমস্যা হবে না। যদিও না সেটা কোন এ্যাডাল্ট সাইট থেকে আসে।
প্রশ্ন ২৬। কোনও একটি সাইটে যদি একটি অ্যাডসেন্সের কোড বসানো হয়, পরবর্তীতে সেই সাইটে কি অন্য অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টের কোড বসানো যাবে?
উত্তরঃ যাবে। তবে তার আগে পূর্বের এ্যাকাউন্টের সমস্ত এ্যাড কোড রিমুভ করে নিতে হবে।
প্রশ্ন ২৭। সাইটের কতটি পেইজ ইনডেক্স হলে এডসেন্সের জন্য এপ্লাই উপযোগী?
উত্তরঃ ৩০-৪০ টা কন্টেন্ট লিখুন এবং সব গুলোর এসইও করুন। (ইনডেক্স, সোশ্যাল শেয়ার ইত্যাদি সহ)
প্রশ্ন ২৮। প্রতি দিন কত ভিসিটর হলে এডসেন্স এপ্রুভ করে?
উত্তরঃ সাইটের ভিজিটর ৫০০/১০০০ হলেই আবেদন করতে পারেন। তবে ভিজিটর যত বেশী হবে এবং কন্টেন্ট যত ভালো মানের হবে আপনার এ্যাকাউন্ট পাওয়াও ততটা সহজ হবে।
প্রশ্ন ২৯। অনেকেই দেখি থার্ড পার্টি কিছু কোম্পানি যেম -hubpage এগুলো দিয়ে এডসেন্স এপ্রুভ করে।এটা কি ফুল এপ্রুভ একাউন্ট। নাকি তাদের সাথে রেভিনিউ শেয়ার করতে হয়।
উত্তরঃ রেভিনিউ শেয়ার করতে হয় এবং এটা Hosted একাউন্ট।
প্রশ্ন ৩০। ইউটিউব অ্যাডসেন্স শুরু থেকে শেষ পরযন্ত কোথা থেকে শিখতে পারি বাংলা বা ইংরেজী কোন লেখা থাকলে দয়া করে লিংক টা দেন।
উত্তরঃ এই লিঙ্ক থেকে শিখতে পারবেন… https://www.google.com/search?q=how+to+learn+youtube+adsense&ie=utf-8&oe=utf-8
প্রশ্ন ৩১। এডসেন্স আরনিং হিসেব করা হয় কিভাবে?
উত্তরঃ CPC * Click = Revenue (Ex: 0.10 (CPC) * 50 (Click) = 5$ (Revenue)
প্রশ্ন ৩২। গুগল এডসেন্স কি শুধু সারচ ইঞ্জিন থেকে আশা ট্রাফিক এর ক্লিক গুলোই ধরে? যদি সোস্যাল মিডিয়া বা অন্য কোন ভাবে ট্রাফিক যায়? এ প্রশ্ন করার কারন, আমি শুনেছি সারচ ইঞ্জিন এ কোন ইউজার যেই কি ওয়ার্ড দিয়ে সারচ করে আমার সাইট কে পায় সেই কি ওয়ার্ড এর জন্য ধরা হয় তার ক্লিক, তো এটা কি ভুল শুনেছি? ব্যাপারটা ক্লিয়ার হতে চাই।
উত্তরঃ ভুল শুনেছেন। ভিজিটর যে কোন জায়গা থেকেই আসতে পারে। এতে আপনার এ্যাডস দেখানোয় কিংবা ক্লিকে কোন ইফেক্ট পড়বে না। তবে এ্যাডাল্ট সাইট থেকে যদি ভিজিটর রেফার হয়ে আসে সেক্ষেত্রে এ্যাডসেন্সে প্রবলেম হবে।
প্রশ্ন ৩৩। সোস্যাল মিডিয়া থেকে ট্রাফিক গিয়ে ক্লিক করলে, সেক্ষেত্রে কোন কি ওয়ার্ড এর জন্য ক্লিকটা ধরছে তা বুঝবো কিভাবে? বা তারা কোন কি ওয়ার্ড এর জন্য ধরবে?
উত্তরঃ আপনার সাইটের কন্টেন্টের কিওয়ার্ড ও হতে পারে, আবার ভিজিটরের সার্চ কুয়েরী থেকে নেয়া কিওয়ার্ডেরও হতে পারে। এ বিষয়ে পরে এক সময় গ্রুপে বিস্তারিত আলোচনা করব, ইনশাল্লাহ।
প্রশ্ন ৩৪। আমার একটা হোস্টেট অ্যাকাউন্ট আছে এবং কিছু প্রশ্ন আছে-
১.আমি এর এ্যাড কোন ধরনের ব্লোগে ব্যাবহার করতে পারবো?
২. সাইটের বিজিটর মিনিমাম কত হলে এ্যাড ইউজ করা যাবে? আমার blogger.com a blog আছে ২০০ ভিজিটর/ ডে। বন্ধ ছিল আবার পোস্ট দেয়া শুরু করছি।
৩. সাইটের কোথায় কোথায় এ্যাড বসালে ভালো ফল পাব।
- উত্তর ১। এ্যাডাল্ট ও গুগল সাপোর্ট করে না এমন টপিক বাদ দিয়ে যে কোন ব্লগ এ ব্যবহার করতে পারেন। যদি সেটা Fully Approved Adsense Account হয়। আর Hosted এ্যাকাউন্ট শুধুমাত্র ব্লগার ও ইউটিউবে ব্যবহার করতে পারবেন।
- উত্তর ২। যেহেতু এ্যাকাউন্ট আছে, সেহেতু ভিজিটর যতই থাকুক আপনি কোড ব্যবহার করতে পারবেন। কোন সমস্যা নেই।
- উত্তর ৩। কন্টেন্টের শুরুতে 336*280, কন্টেন্টের শেষে 300*250 ও টপ এ 728*90 অথবা সাইডবারে 300*250 এ্যাডস ইউজ করলে ভালো। (ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা)
প্রশ্ন ৩৫। আমি কি করে Google Adsense account পেতে পারি?
উত্তরঃ আগে ব্লগিং এর জন্যে কিওয়ার্ড বাছাই করুন, ব্লগ খুলুন, কন্টেন্ট লিখুন, ব্লগের এসইও করুন, সাইটে ভিজিটর আনুন। এই সব বিষয় সঠিক ভাবে করতে পারলেই এ্যাডসেন্স এ আবেদন করুন। তাহলেই পেয়ে যাবেন। এছাড়াও “গুগল অ্যাডসেন্স এপ্রুভাল” নিয়ে জানা – অজানা ৪০ টা প্রশ্ন এবং উত্তরগুলো পোস্টটি পড়ুন।
প্রশ্ন ৩৬। আমি addsence নিয়ে কাজ করতে চাই। কিভাবে কি করলে ভালো হবে? কিভাবে কি করা যাবে? সিডো তে কি একদম নতুন ওয়েবসাইট পারকিং করা যাবে? আর addsense এর জন্য কি পেইড ডোমেইন হোস্টিং ভালো হবে?
উত্তরঃ আগে ব্লগিং এর জন্যে কিওয়ার্ড বাছাই করুন, ব্লগ খুলুন, কন্টেন্ট লিখুন, ব্লগের এসইও করুন, সাইটে ভিজিটর আনুন। এই সব বিষয় সঠিক ভাবে করতে পারলেই এ্যাডসেন্স এ আবেদন করুন।
নতুন Domain Parking করতে পারবেন। কিন্তু রেভেনিউ খুব একটা পাবেন না। তার চেয়ে ভালো হয় আগে Domain এর অন পেজ এসইও এবং অফপেজ এসইও করা। এরপর Domain পারকিং করবেন এবং নিয়মিত অফপেইজ এসইও করবেন।
হ্যাঁ অবশ্যই। এ্যাডসেন্স এর জন্যে পেইড Domain & Hosting with WordPress দিয়ে শুরু করা ভালো। তবে Learning হিসেবে ব্লগার ইউজ করতে পারেন।
প্রশ্ন ৩৭। কিভাবে বুঝব আমার google adsense account টি hosted অথবা non hosted ?
উত্তরঃ Hosted Accounts এর ক্ষেত্রে এ্যাডসেন্স এ্যাকাউন্টে উপরের ডানদিকে লাল অক্ষরে লেখাই থাকবে Hosted Account। আর যদি এই ধরণের লেখা না থাকে তাহলেই বুঝবেন এটা ফুল্লি এ্যাপ্রুভড এ্যাকাউন্ট।
প্রশ্ন ৩৮। একজন মানুষের একাধিক Adsense একউন্ট কি থাকা সম্ভব? সম্ভব হলে কি ভাবে। ব্যাংক একাউন্ট কি একধিক হতে হবে? এর পেছনের শর্ত গুলি দয়া করে আলচনা করবেন।
উত্তরঃ যদি নতুন শুরু করতে চান তাহলে বলব এই বিষয়টা এড়িয়ে চলতে। কারণ, মাল্টিপল এ্যাডসেন্স থাকলে গুগল সব কটা এ্যাকাউন্ট ব্যান করে দিতে পারে। আর এটা নতুনদের জন্যে ক্ষতিকরও।
প্রশ্ন ৩৯। CPC নিয়ে প্রশ্নঃ মাঝে মধ্যে দেখা যায় ১ ক্লিক এ অনেক বেশি আবার মাঝে মধ্যে অনেক কম। আমি যত দূর জানি এটা কান্ট্রি এর কারনে হয়। ইউএস এর ভিসিটরের ক্লিক এ বেশি ৳ পাওয়া যায়।
১) এড বসানোর উপর কি কোন কিছু নির্ভর করে। যেমনঃ এভব দা ফল্ড এ এক রকম রেট আর অন্য জায়গায় আর এক রকম?
২) এড সাইজ এর উপর কি ক্লিক রেট নির্ভর করে? যেমনঃ ইমেজ এড এ এক রকম আর টেক্সট লিঙ্ক এ এক রকম?
৩) সার্চ রেজাল্ট রাঙ্কিং এর সাথে কি কোন রকম নির্ভরতা আছে ক্লিক রেট এর? যেমনঃ কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দিয়ে রাঙ্কিং এ থাকা ১ নং রেজাল্ট এর সাইট সেই কিওয়ার্ড এর ক্লিক রেট এর মেক্সিমাম পাবে বা এরকম কিছু ?
উত্তর ১। হাঁ, কান্ট্রি একটা বড় ফ্যাক্টর। এছাড়াও উপরের দিকে থাকা এ্যাডস ইউনিটে বেশীর ভাগ সময় সিপিসি ভালো থাকে। আবার আপনার কিওয়ার্ড ব্যাপার ও রয়েছে।
উত্তর ২। হ্যাঁ, যেমন 300*250 এ্যাড ইউনিটে অনেক সময় ভালো সিপিসি থাকে 300*600 এর চেয়ে, আবার 728*90 এর সিপিসি ভালো থাকে Link Unit এর চেয়ে।
উত্তর ৩। না। এই রকম কিছু নেই।
তবে, সিপিসি’র পুরা ব্যাপারটাই কিন্তু নির্ভর করে আপনার সাইটের মেইন কিওয়ার্ড ও ভিজিটরের কান্ট্রির উপরে। তাই, এ্যাডস ইউনিটের নিয়ে ভাবার চেয়ে কিওয়ার্ড নিয়েই বেশী ভাবা উচিত।
প্রশ্ন ৪০। Image এড এর CTR (Click through Rate) বেশি না text এড এর? কোন এড বেশি জনপ্রিয় এবং বেশি ক্লিক পড়ে ?
উত্তরঃ আপনি টেক্সট এন্ড ইমেজ দুটো অপশনই নির্বাচন করুন। অথবা এক সপ্তাহ Text Ads আরেক সপ্তাহ Image Ads ইউজ করে দেখেন কোনটা কাজে দেয় বেশী। এটা অনেক সময় ব্লগ ডিজাইন/কন্টেন্ট ইত্যাদির উপরও নির্ভর করে।
প্রশ্ন ৪১। আমার এক পিসি তে দুইটি adsense account আছে, যার মধ্যে ১ম মানে প্রধান adsense টি অন্য পিসি তে নিয়ে যাব। আর ২য় অ্যাকাউন্ট এই পিসি তে থাকবে। এক্ষেত্রে কোন কারনে যদি আমার ২য় adsense অ্যাকাউন্ট টি বাতিল হয়ে যায়, তাহলে আমার ১ম মানে প্রধান adsense অ্যাকাউন্ট টির কি কোন সমস্যা হবে?
উত্তরঃ আপনার যেহেতু দুইটা এ্যাকাউন্ট আছে, তার মানে আপনি অলরেডি রিস্কে আছেন। তবে, আপনার যদি একটা এ্যাকাউন্ট ব্যান হয় তাতে দ্বিতীয় এ্যাকাউন্টে কোন ইফেক্ট পড়বে না। কিন্তু, যদি গুগল মাল্টিপল এ্যাকাউন্ট ইউজের কারণেই ব্যান করে থাকে, তাহলে সব কটাই ব্যান খাবে।
প্রশ্ন ৪২। আমি আমার health blog সাইট এ ২৫ টি পোস্ট দিয়ে adsense এ আবেদন করি এবং সাইট টি রিভিউ তে যায়। এ ক্ষেত্রে আমাকে কি করতে হবে?
উত্তরঃ কন্টেন্ট আর ভিজিটর বাড়ান। এরপর আবেদন করুন। গুগলই আপনাকে জানিয়ে দিবে কি করতে হবে। এ্যাকাউন্ট এ্যাপ্রুভ হলে সাইটে এ্যাডস কোড বসাবেন আর এ্যাপ্রুভ না হলে যে প্রবলেম দেখাবে সেটা সল্ভ করে আবার আবেদন করবেন।
প্রশ্ন ৪৩। How to get instant traffic (avoid spamming) to a adsense website? Suppose today Bangladesh vs pakistan world cup cricket match start at 8:00 P.M. During the match time how to get traffic using this keyword “Bangladesh vs pakistan cricket match”. if I can’t rank my website with the keyword. Without rank the website is it possible?
উত্তরঃ আমি এই ক্ষেত্রে যেটা করে বেশি সাক্সেস হয়েছি সেটা হচ্ছে ইন্সট্যান্ট এই সব শর্ট টাইম কিন্তু হিউজ সার্চ কিওয়ার্ডের উপর একটা কন্টেন্ট লিখে সেটা যতটা সম্ভব গুগল কে দিয়ে ইনডেক্স করানো এবং যত গুলো সম্ভব Social Media & Social Bookmarking সাইটে পাবলিশড করা। বিশেষ করে গুগল প্লাস। কোন স্প্যামিং না কোন ব্ল্যাক হ্যাটও না। বৈধ পথেই করা যায়।
প্রশ্ন ৪৪। আমি একই পিসি থেকে একটি ফ্রী ব্লগ ডোমেইন এবং একটি কেনা ডোমেইন চালাই। আর এর মধ্যে যদি কোন একটি ব্যান হয় তবে adsense এর সাথে আমার যে যে বিষয় এড করা আছে সবই কি ব্যান হবে? একটি পিসি থেকে কয়টি সাইট এর জন্য adsense এর রিকোয়েস্ট পাঠানও যায়?
উত্তরঃ না। যদি গুগল সাইট ব্যান করে তাহলে ওই সাইট বাদে অন্য সব সাইট ঠিক থাকবে। মানে, নতুন এ্যাডসেন্স এর এ্যাড ইউজ করতে পারবেন। গুগল তো আপনাকে একটা এ্যাডসেন্স এর এ্যাড কোড ২০০ সাইটে ইউজের অনুমতি দিচ্ছেই। তাহলে কি দরকার ভাই এত রিস্ক নিয়ে মাল্টিপল এ্যাডসেন্স এ্যাকাউন্টের! গুগল কিন্তু অনেক স্মার্ট, সে ঠিকই ধরে ফেলবে আপনি মাল্টিপল এ্যাডসেন্স ইউজ করছে। পরে দেখবেন সব কটাই ব্যান করে দিবে।
প্রশ্ন ৪৫। আমি যদি ১০০ ওয়ার্ডের মধ্যে ১ টা পোস্টের কোন ব্লগ করি সেখানে অ্যাড বসাই এতে কি প্রবলেম হতে পারে ? কত গুলো পোস্ট থাকা ভাল আর কয়টি ওয়ার্ড হলে স্ট্যান্ডার্ড হবে?
উত্তরঃ অবশ্যই প্রব্লেম হবে, এ্যাকাউন্ট ব্যান খাবেন। 300+ word আর ৩০-৪০ টা পোস্ট। এছাড়াও সাইট মাঝে মাঝে আপডেট রাখবেন। মানে, পোস্ট করবেন।
ABOUT ME
Hi all. This is My Frist Blog. We're providing content for Bold site and we’ve been in internet, social media and affiliate for too long time and its my profession. We are web designer & developer living Bangladesh! What can I say, we are the best..
0 comments :
Post a Comment